(প্রিয়.কম) ওজন কমাতে চান সুস্বাদু ও মজাদার খাবার দিয়ে? ভাবছেন এ-ও কি সম্ভব! হ্যাঁ, সম্ভব। এমন কিছু খাবার আছে যা আপনার মুখের স্বাদ রক্ষা করার সাথে সাথে ওজন কমাতেও সাহায্য করে। কারণ এরা ঠেকায় আপনার বেশী খাওয়ার প্রবণতা, বাড়ায় হজম ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রণ করে চর্বির পরিমাণ। চলুন, চিনে নিই।
১) স্যুপ
দুপুর বা রাতের খাবারটা শুরু করুন এক কাপ গরম স্যুপ দিয়ে, যা আপনার প্রোট্রিনের চাহিদা পূরণ করার পাশাপাশি আপনাকে খাবার কম খেতে সাহায্য করবে।
২) আপেল
আপেলের জুসের চেয়ে একটি আস্ত আপেল ওজন কমানোর জন্য অনেক বেশী সহায়ক। আপেল খুবই
উচ্চ পুষ্টি গুণ সম্পন্ন খাদ্য। এতে হজমপ্রক্রিয়াকে সক্রিয় রাখার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ আঁশ আছে। সুতরাং যদি রুটিনমাফিক খাবার গ্রহণের আগে একটি করে আপেল খান তবে মূল খাবারে আপনি কম ক্যালোরি গ্রহন
করবেন।
উচ্চ পুষ্টি গুণ সম্পন্ন খাদ্য। এতে হজমপ্রক্রিয়াকে সক্রিয় রাখার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ আঁশ আছে। সুতরাং যদি রুটিনমাফিক খাবার গ্রহণের আগে একটি করে আপেল খান তবে মূল খাবারে আপনি কম ক্যালোরি গ্রহন
করবেন।
৩) ডিম
ডিমের পুষ্টি গুণ সম্পকে আমরা সবাই জানি। প্রতিদিন সকালের নাস্তায় একটি ডিম রাখুন। এটি আপনার আমিষের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি সারাদিনের বাড়তি খাওয়াকে প্রতিরোধ করবে।
৪) জাম্বুরা
অবাক হয়ছেন জাম্বুরার নাম শুনে? হ্যাঁ, সত্যি জাম্বুরা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে যদি খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে অর্ধেক জাম্বুরা খাওয়া যায় তবে ১২ সপ্তাহে ৩ পাউণ্ড ওজ়ন কমানো সম্ভব।
৫) মরিচ
মরিচের মধ্যে বেল পেপার ওজন কমানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী। মরিচ যে কোন খাবারের অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝেড়ে ফেলতে সাহায্য করে।
৬) ডার্ক চকলেট
চকলেট দিয়ে ওজন কমাতে চান? তবে মিল্ক চকলেট বাদ দিয়ে ডার্ক চকলেট খাওয়ার অভ্যাস করুন। ডার্ক চকলেটের মধ্যে ফ্ল্যাভোনয়েড রয়েছে যা রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এটি শরীরের জমে থাকা চর্বি পোড়াতে সাহায্য করে।
৭) মাশরুম
মাংসের পরিবতে মাশরুম খাওয়ার অভ্যাস করুন। এটি যেমন মাংসের মত মজাদার স্বাদ দেওয়ার সাথে সাথে আপনার বাড়তি ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
৮) বাদাম
যে কোন খাবারের চেয়ে বাদাম-ই সবচেয়ে হজম সহায়ক। বাদাম রক্তে সুগারের মাত্রা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে এবং হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।





No comments:
Post a Comment